West Bengal Board Class 9 Bengali Himalaya Darshan Solution
Himalaya Darshan : Bengali Class 9 Question and Answers. West Bengal Board Class 9 students can solve their Bengali textbook Question answers from this page.
Board |
Westbengal Board |
School |
High School |
Subject |
Bengali |
Class |
9 |
Chapter |
Himalaya Darshan (হিমালয় দর্শন) |
Topic |
Solution |
Mcq type
১) হিমালয় দর্শন কার লেখা_ হিরণ্ময়ী দেবী /মহাশ্বেতা দেবী/ বেগম রোকেয়া
উঃ বেগম রোকেয়া।
২) ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলগাড়ির বিশেষত্বটি কি ?
এটি ইস্ট ইন্ডিয়ান রেল গাড়ির চেয়ে ছোট /এটি ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলগাড়ির তুলনায় বড় /এটি ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলগাড়ির চেয়ে অনেক দ্রুত/ এটি ধীরগতি সম্পন্ন।
উঃ এটি ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলগাড়ির চেয়ে ছোট।
৩)পাঠ্যাংশে খেলনা গাড়ি কোনটি?
দোতলা বাস /টয়ট্রেন/ হিমালয়ান রেলগাড়ি/ সাবমেরিন
উঃ হিমালয়ান রেলগাড়ি।
৪) হিমালয় রেলরোড কোথা থেকে আরম্ভ হয়েছে?
জলপাইগুড়ি /শিলিগুড়ি/ কোচবিহার/ আলিপুরদুয়ার
উঃ শিলিগুড়ি
৫) হিমালয়ান রেল গাড়ি কেমন হয়?
ছোট নিচু /বড় উঁচু/ মাঝারি নিচু /ছোট উঁচু
উঃ ছোট নিচু।
৬)লেখিকা কোন জিনিস পূর্বে দেখেননি বলে বর্ণনা করেছেন
প্রাকৃতিক শোভা /এত বড় বড় গাছ/ এত বড় বড় ঘাস/ এত সুন্দর রাস্তা
উঃ এত বড় বড় ঘাস
৭)কার্শিয়াং স্টেশনের উচ্চতা
৪৮৬৩ ফিট /৪৮৬৪ ফিট/ ৪৮৬৫ ফিট/ ৪৮৬৬ ফিট
উঃ ৪৮৬৪ ফিট
৮) পাঠ্যে ঢেঁকি তরুর উচ্চতা
১২ থেকে ১৫ ফিট/ ২০ থেকে ৪০ ফিট/২০ থেকে ২৫ ফিট/ ১০ থেকে ২৫ ফিট।
উঃ ২০ থেকে ২৫ ফিট
৯) নিবিড় বনের কোথাও কোথাও কিসের দেখা পাওয়া যাচ্ছিল ?
বাঘ ও হাতি/ জোঁক ও বিছে/ সাপ ও ছিনে জোঁক/ কেউটে আর বিছে ।
উঃ সাপ ও ছিনে জোঁক
১০) লেখিকার ভুটিয়া চাকরানির নাম
গোলু/ ভালু /মতি/ মোটু।
উঃ ভালু ।
Very short type question
১) কোথায় কি দেখে লেখিকার নদী বলে ভ্রম হয়েছিল?
উঃ নিম্ন উপত্যকায় নির্মল শ্বেত কুজ্ঝটিকা দেখে লেখিকা নদী বলে ভ্রম হয়েছিল।
২) লেখিকার মতে প্রাকৃতিক শোভা শতগুণ বৃদ্ধি হওয়ার কারণ কি?
উঃ হরিদ্বর্ণ চায়ের ক্ষেত্রগুলি প্রাকৃতিক শোভা বৃদ্ধির কারণ।
৩) লেখিকা বসুমতীর কেশপাশ ও সিঁথি কে কিসের সাথে তুলনা করেছেন?
উঃ লেখিকা বসুমতির কেশপাশকে নিবিড় শ্যামল বন আর পথগুলিকে আঁকাবাঁকা সিঁথির সাথে তুলনা করেছেন।
৪) ঝরনার কাছে ট্রেন থামার আসল কারণ কি?
উঃ ঝরনার কাছে ট্রেন থামার আসল কারণ জল পরিবর্তন করার।
৫) লেখিকা কোথায় ঢেঁকির শাকের কথা পাঠ করেছিলেন?
উঃ লেখিকা গ্রন্থ ‘মহিলায়’ ঢেঁকি শাকের কথা পাঠ করেছিলেন।
৬) কোন যুগে বড় বড় ঢেঁকি তরু ছিল বলে লেখিকা পড়েছিলেন?
উঃ কার্বনিফেরাস যুগে।
৭) ভুটিয়ানিরা কি নামে নিজেদের পরিচয় জ্ঞাপন করে?
উঃ পাহাড়নি
৮) ভুটিয়ানিরা নিজ ব্যতীত অন্যদের কি নামে পরিচিতি করে থাকেন?
উঃ নিচেকা আদমি।
৯) লেখিকা নিজেকে অত্যন্ত সুখী এবং ঈশ্বরের নিকট কৃতজ্ঞ বলে দাবি করেছেন কেন?
উঃ লেখিকার সমুদ্র দেখেছেন। কিন্তু পর্বতের এই মোহময় বিশাল রূপ দেখেননি এখন পর্বতরাজির এমন রূপ ও নমুনা দর্শন করে নিজেকে সুখী এবং ঈশ্বরের নিকট কৃতজ্ঞ বলে দাবি করেছেন।
১০) ভুটানিরা কিরূপে ধীরে ধীরে অন্য জাতির সাথে মিশছে?
উঃ বিবাহ রীতির মধ্য দিয়ে।
Short type question
১) ভুটানি স্ত্রীলোকের পোশাকের সামান্য বর্ণনা দাও?
উঃ প্রত্যেক জাতির নিজস্ব রুচি অনুযায়ী পোশাক এবং খাদ্যাভ্যাস ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। ভুটানিরা তার ব্যতিক্রম নয়। হিমালয় দর্শন থেকে লেখিকা বেগম রোকেয়া আমাদের সামনে তার কিছুটা ঝলক তুলে ধরেছেন। বেড়াতে গিয়ে তিনি ভুটানিদের যে বিশেষ পোশাক তা বিলক্ষণ লক্ষ্য করেছেন। ভুটিয়ানীরা সাত গজ লম্বা কাপড় কে ঘাঘরার মতন করে পড়ে ।আলাদাভাবে কোমরে একখণ্ড কাপড় জড়ানো থাকে, গায়ে থাকে জ্যাকেট। আর বিলাতি শাল দিয়ে মাথা ঢাকা থাকে।
২) “যেন ইহাদের মতে নিজেকে আদমি অসভ্য”এই উক্তিটি কার? কাদের মতে নিজেকে আদমি অসভ্য? নিজেকে আদমির প্রতি তাদের এরূপ মনোভাবের কারণ কি ?
উঃ উপরে উক্ত উক্তিটি হিমালয় দর্শন লেখিকা বেগম রোকেয়ার।
ভুটিয়ানিরা মূলত পাহাড়ের তলদেশে র অর্থাৎ সমতলের আদমিদের অসভ্য বলে অভিহিত করেছে।
ভুটিয়ানিরা সাধারণত শ্রমশীলা হয়ে থাকেন ।কাজকে কখনোই ভয় পান না। এরা অলস নন ।যথেষ্ট সাহসী এবং সত্যবাদী। লোক ঠকানো বা জোচ্চুরি এদের স্বভাব বিরুদ্ধ। কিন্তু ক্রমশ নিচেকা আদমিদের সাথে মিশতে থাকার কারণে অনেকাংশে নিজেদের যে সমস্ত সদগুণ তা হারাচ্ছে। সংস্রবের ফলে চুরি ,লোক ঠকানোর মতো খারাপ কাজে লিপ্ত হচ্ছে। যা তাদের কাছে কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। এ বিষয় নিয়ে ভুটিয়ানিরা নিচেকা আদমিদেরই দায়ী করেছেন। আর তাই তাদেরকে অসভ্য বলে আখ্যায়িত করেছেন।
৩) লেখিকার ঈশ্বরের প্রতি ভক্তির উচ্ছ্বাস দ্বিগুণ ত্রিগুণ পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার কারণ কি?
উঃ লেখিকা হিমালয় দর্শনে এসে প্রকৃতির মোহময়ী রূপ দর্শন করে অভিভূত।
তার ভাললাগার পরিমাণ অপরিমেয় ।অসংখ্য ঝর্ণার অবারিত স্রোত তার হৃদয়কে বিগলিত করেছে ।তিনি মুখরিত হয়েছেন বারংবার। মহা শিল্পীর এই সৃষ্টিকে তিনি কুর্নিশ জানিয়েছেন ।পাহাড় মধ্যস্থিত ঝর্ণার অপরূপ দৃশ্য দুগ্ধ ফেননিভ ঝর্ণার জলের যে উচ্ছ্বাস তার সাথে তিনি ঈশ্বরের প্রতি নিজের ভক্তির উচ্ছ্বাসের তুলনা করেছেন। পাহাড়ের ঢালবেয়ে যেমন শত সহস্র জলকণা পাথরে আছড়ে পড়ে ,সৃষ্টির এই রূপের মতো তার হৃদয় বিগলিত ভক্তির উচ্ছ্বাস যেন ঈশ্বরের পায় ঠিক তেমনভাবেই আছে পরে। লেখিকার ঈশ্বরের প্রতি ভক্তির এই উচ্ছ্বাস বৃদ্ধির এটাই কারণ।
৪)”আমি কোন কাজ করিতে পারি না”কার উক্তি ?কোথা থেকে নেওয়া হয়েছে ?তিনি কোন কাজ করতে পারছেন না কেন?
উঃ উপরিউক্ত অংশটি গ্রহণ করা হয়েছে লেখিকা বেগম রোকেয়ার হিমালয় দর্শন পাঠ্যাংশ থেকে।
লেখিকা একজন প্রকৃতিপ্রেমী। প্রকৃতির অপরূপ অনাবিল সৌন্দর্য তাকে মগ্ন করেছে বারংবার। আর সেই সুধারাস পান করবার আকন্ঠ পিপাসায় তৃষ্ণার্ত হয়েছেন তিনি। পিপাসার্ত হৃদয়কে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বারিধারায় শিথিল করতে তিনি ছুটে গেছেন দূরদূরান্তে ।পাড়ি দিয়েছেন সমুদ্রে, সমতল থেকে পাহাড়ে। এইবার তিনি এসেছেন হিমালয় দর্শনে। যেখানে দৃশ্য পরিদর্শন করে তিনি মুগ্ধ। মেঘ আর বায়ুর যে লুকোচুরির যে খেলা তা দেখে তিনি হতবাক। মনে মনে তিনি রচনা করেন সৌন্দর্যের স্বর্গরাজ্য। পশ্চিম গগনে অস্তমান সূর্যের বর্ণ দেখে বোধ করেন কেউ যেন পাহাড়ের গায়ে তরল সোনা ঢেলে দিয়েছেন। আর তার আভায় মেঘগুলি আরো সুকোমল ও সুবর্ণ হয়ে উঠেছে। বায়ুর তারা খেয়ে মেঘগুলি ইতস্তত ভ্রাম্যমান হয়ে উঠেছে। এ যেন এক রঙিন তামাশা ।এই সমস্ত কিছু দেখতে দেখতে লেখিকার মন চঞ্চল হয়ে ওঠে। সৌন্দর্যের গভীরতায় নিজের মনকে ডুবিয়ে জগত থেকে তার সাময়িক বিচ্যুতি ঘটে ।তিনি এই কারণেই আর কোন কাজে মনোনিবেশ করতে পারেন না।
৫)”বাসায় আসিয়াও গৃহসুখ অনুভব করিতে পারি নাই” উক্তিটি কার? কোথা থেকে নেওয়া হয়েছে ?তিনি গৃহসুখ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন কেন?
উঃ উপরিউক্ত উক্তিটি লেখিকা বেগম রোকেয়ার হিমালয় দর্শন পাঠ্যাংশ থেকে সংগৃহীত হয়েছে।
লেখিকা ভ্রমণে বেরিয়েছেন শিলিগুড়ি থেকে হিমালয়ান রেলগাড়ি করে অসাধারণ প্রাকৃতিক সভা আর মন মুগ্ধকর প্রাকৃতিক পরিবেশ উপভোগ করতে করতে এসে পৌঁছিয়েছেন কার্শিয়াল স্টেশনে যাত্রাপথে কোন প্রকার বিভ্রাট না ঘটলেও গন্তব্যে পৌঁছে বিপদের সম্মুখীন হতে হল কারণ স্টেশন থেকে বাসা দূরে না হলেও যাবতীয় ব্যবহারিক ভর্তি ট্রাঙ্ক এর ঠিকানা ছিল অনেক দূর। অর্থাৎ তারা যেখানে এসে পৌঁছেছিলেন সেখানে তাদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী ভর্তি যে ট্রাঙ্ক তা যথাসময়ে এসে পৌঁছয়নি। আর সে কারণেই তিনি প্রয়োজনীয় সামগ্রী প্রয়োজন মতো ব্যবহার করতে না পারায় উপরিউক্ত উক্তিটি করেছেন।
Long type question answer
১)”চিত্র দেখিয়া চিত্রকরের নৈপুণ্য বোঝা যায়”উক্তিটি কার বাক্যাংশটির সঠিক মর্মার্থ অনুধাবন কর।
উঃ উপরিউক্ত উক্তিটি সংগ্রহ করা হয়েছে হিমালয় দর্শন থেকে ।লেখিকা বেগম রোকেয়া।
সৌন্দর্যপ্রেমী লেখিকা বেগম রোকেয়া প্রকৃতির সুধারস আকন্ঠ পান করার উদ্দেশ্যে ছুটে বেরিয়েছেন দেশ থেকে দেশান্তরে। কখনো বা সমুদ্র কখনো বা পর্বত ।এবারের গন্তব্য হিমালয়ার কোল। শিলিগুড়ি থেকে হিমালয়ান রেলগাড়িতে যাত্রা শুরু হল। নিবিড় অরণ্য আর সুউচ্চ পর্বতমালার আলিঙ্গনে বিগলিত হৃদয় তার ।এই মনোরম পরিবেশ এতটাই মনমুগ্ধকর যে সামান্য তরুলতা ঘাস, পাতা এসব যেন মনে হয় মনোহর মনোলোভা। দুপাশের সবুজ চা বাগান যাত্রা পথের শোভার মুকুটে যেন সৌন্দর্যের পালক সংযোজন করেছে। পথ চলার মাঝে মাঝে ঝরনার অপরূপ সৌন্দর্য্য বাকরুদ্ধ করে । কার্শিয়াং এ পৌঁছানোর পর সেখানকার কুয়াশা ঘন পরিবেশ পার্বত্য সৌন্দর্য যেন সমস্ত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যকে আরো উসকে দিয়েছে। অস্তমান সূর্যের আভায় সুবর্ণ আলোকিত মেঘের খন্ড গুলি বায়ুর তাড়নায় ইতস্তত ভ্রাম্যমান। যা দেখে লেখিকার সমস্ত মনোযোগ আকৃষ্ট। তিনি কোনো প্রকার কাজে আর মনোনিবেশ করতে পারছেন না। যত্রতত্র দুগ্ধ ফেননিভ ঝরনার উচ্ছ্বাস তার হৃদয়ে ঈশ্বর ভক্তির মাত্রা বৃদ্ধি করনে সহযোগিতা করেছে। তিনি ঈশ্বরের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতায় তিনি অভিভূত। তিনি কাকে ছেড়ে কাকে দেখবেন, প্রতিটি উচ্চ শৃঙ্গ হতে নেমে আসার ঝর্ণা আলাদা আলাদা ভাবে সৌন্দর্যের দাবিদার ।তাই তিনি সঠিক বলেছেন এ যেন মহান শিল্পীরা ছোট্ট ক্ষুদ্র উদাহরণ মাত্র। এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র চিত্র দেখে চিত্রকরের মাহাত্ম্য জ্ঞাত হয় তা বলাই বাহুল্য।
২) লেখিকা বেগম রোকেয়া দৃষ্টিভঙ্গিতে ভুটিয়ানিদের পোশাক ও স্বভাব চরিত্রের যে ছাপ উঠেছে তা হিমালয় দর্শন পাঠ্যাংশ অনুসারে বর্ণনা কর।
উঃ ভুটিয়ানিরা বেগম রোকেয়ার চিন্তা শক্তিকে কতটা আকৃষ্ট করেছিল তা হিমালয় দর্শন পাঠ্যাংশে স্পষ্ট। এই নারীদের এক আলাদা চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের দরুন লেখিকার হৃদয়ে গভীর ছাপ ফেলে গেছে তারা। লেখিকা তাদের পোশাকের পাশাপাশি চারিত্রিক যে গুনাবলী তা আমাদের কাছে তুলে ধরেছেন। ভুটিয়ানিরা যথেষ্ট সৎ গুনের অধিকারী। কর্মপ্রিয় ।সর্বদা নিজেকে কর্মব্যস্ত করে রাখাই এরা শ্রেষ্ঠ বলে বোধ করে । এরা উদরান্নের জন্য কখনোই পুরুষদের ওপর নির্ভরশীল নয়। অপরের উপর নয় বরং নিজের অন্ন সংস্থানের জন্য নিজেরাই পুরুষের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পরিশ্রম করে থাকে। আশ্চর্যজনকভাবে পুরুষরা নয় বরং নারীরা পথে পাথর বিছানোর কাজে পাথর সংগ্রহ করে বোঝা বহন করে নিয়ে আসে। এরা যথেষ্ট সাহসী প্রস্তরসঙ্কুল পথে দুই এক মন বোঝা নিয়ে অনায়াসে অবলীলাক্রমে ওঠা নামা করে ।কার্য সম্পাদন করতে জীবনের ঝুঁকি নিতে পিছপা হয় না। এরা যথেষ্ট সত্যবাদী হয়ে থাকে। লোক ঠকানো ও চুরি করার মতো অপকর্ম থেকে নিজেকে বিরত রাখে। কিন্তু তাদের মতে বর্তমানে তাদের জাতি বহির্ভূত কিছু মানুষের সংস্পর্শে এসে তাদের সদগুণ গুলি ক্রমশ হারিয়ে ফেলছে। তাদের মূলত তারা নিচেকা আদমি নামে সম্বোধন করে থাকে। তাদের মতে তারা অসভ্য ।তাদের সংস্পর্শে থেকে জাতিতে অল্পস্বল্প চুরি, যেমন বাজারের টাকা সরানো দুধে জল মেশানোর মত অসৎ কর্মে লিপ্ত হচ্ছে ।এগুলি তাদের নীতি বিরুদ্ধ কর্ম ।বলাই বাহুল্য ভুটিয়ানিদের স্বভাব ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করলে তাদের অবলা নারী জাতির সাথে তুলনা করা বোকামি হবে।