West Bengal Board Class 9 Bengali Ei tar Porichay Solution
Ei tar Porichay : Bengali Class 9 Question and Answers. West Bengal Board Class 9 students can solve their Bengali textbook Question answers from this page.
Board |
Westbengal Board |
School |
High School |
Subject |
Bengali |
Class |
9 |
Chapter |
Ei tar Porichay (এই তার পরিচয়) |
Topic |
Solution |
MCQ Types:
1) এই তার পরিচয় কবিতাটির কবি কে?
কবিতা সিংহ /মালিনী রায়
উঃ কবিতা সিংহ।
2) শূন্যস্থান পূরণ কর
ভেবেছিলে বজ্রপাতে ভেঙে গেছে তার শিঁড়দাড়া ।
3) এইটার পরিচয় কবিতাটিতে কার কথা বর্ণনা করা হয়েছে?
একজন বীরাঙ্গনা নারী/ একজন ভীতসন্ত্রস্ত নারী/ একজন নির্যাতিতা সহিষ্ণু পরায়ণা নারীর ।
উঃ একজন নির্যাতিতা সহিষ্ণু পরায়ণা নারীর।
৪) কবিতায় দুর্নাম কে কিসের সাথে তুলনা করা হয়েছে? ঝাঁক ঝাঁক পাখি/ পায়রা/ পুঁটির ঝাঁকের সাথে।
উঃ পুঁটির ঝাকের সাথে।
৫) এই তার পরিচয় কবিতায় তার বলতে কাকে বোঝানো হয়েছ?
একজন হাস্য বদনা নারী/ কষ্ট সহিষ্ণু পরায়ন নারী
উঃ কষ্ট সহিষ্ণু পরায়ণ নারীকে।
৬) ভেবেছিল আর উঠবে না এমন ভাবার কারণ কি?
উঃ সে দুর্বল হয়ে পড়েছিল/ সে পথ খুঁজে পাচ্ছিল না /তার হাঁটু ও বুকের পাঁজর ভেঙে গেছিল ।
উঃ তার হাঁটু ও বুকের পাঁজর ভেঙ্গে গিয়েছিল।
৭) ঝাঁক ঝাঁক পুটি কি খেয়ে যাবে?
উঃ খাবার/ শ্যাওলা/ চোখ ।
উঃ চোখ।
৮) কীট দষ্ট পুঁথির মতন কি ছিদ্র হয়েছে
সৌন্দর্য/ যৌবন/ জলুশ
উঃ জলুশ।
৯) সুখ খেয়ে গেছে কথাটির অন্তর্নিহিত অর্থ কি?
খেয়ে চলে গেছে/ হরণ করেছে/ শোকের শক্তি আর বাকি সবকিছু কে হার মানিয়েছে।
উঃ শোকের শক্তি আর বাকি সবকিছু কে হার মানিয়েছে।
১০)যাতনা কথার অর্থ কি?
আনন্দ /শান্তি/ কষ্ট ও যন্ত্রণা।
উঃ কষ্ট ও যন্ত্রণা।
Very short type question
১) ভেবেছিল আর উঠবে না কারা ভেবেছিল?
উঃ সমাজের শোষণকর্মে দীপ্ত একদল হিংস্র পাশ বা বৃত্তি সম্পন্ন মুখোশধারী মানুষের দল ভেবেছিল।
২) কবিতা সিংহের লেখা কবিতা গুলির মূল বৈশিষ্ট্য গুলি কি?
উঃ নারী জীবনের নানান অন্যায় অত্যাচার ও শোষণের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতেন কবি। তারই প্রতিবাদী মনোভাব এই কবিতার মূল বৈশিষ্ট্য।
৩) কবিতা সিংহের ছদ্মনাম কি?
উঃ সুলতানা চৌধুরী
৪) এই তার পরিচয় কবিতাটি মূলত কাকে কেন্দ্র করে লেখা?
উঃ কবিতা সিংহের লেখা এই তার পরিচয় কবিতাটি মূলত সমাজের যে সমস্ত নির্যাতিতা নারী সম্প্রদায় রয়েছে তাদেরকে কেন্দ্র করেই রচিত হয়েছে।
৫) “নির্যাতিতা নারীটির অত্যাচারে হাঁটু আর বুকের পাঁজর ভেঙে গেছে” এই লাইনটির অন্তর্নিহিত অর্থ লেখ?
উঃ উপরিউক্ত কবিতার অংশটিতে কবি আমাদের কাছে এক গভীর মর্ম তুলে ধরেছেন ।এই অংশটুকুর মধ্য দিয়ে আমরা বুঝতে পারি একজন নির্যাতিতা নারীর দাঁড়িয়ে থাকার শক্তি ঘুরে দাঁড়ানোর শক্তি আর হৃদয় ছিন্ন ভিন্ন হওয়ার যে ঘটনা, তারই কথা বলা হয়েছে। সে নারী যে শারীরিক ও মানসিকভাবে সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত ও নির্যাতিত।
৬) কবিতায় ব্যবহৃত শিরদাঁড়া কথাটির আসল অর্থ কি?
উঃ শিরদাঁড়া শব্দটির আসল অর্থ জীবনের মেরুদন্ড আত্মসত্বা ব্যক্তিত্ববোধ ।
৭) শোক তার কি খেয়ে গেছে?
উঃ শোক তার রক্তের কমজোর কণিকা খেয়ে গেছে।
৮) সে এখন কিসে পরিণত হয়েছে ?
উঃ সে এখন পৃথিবীর পাথরে পরিণত হয়েছে ।
৯) জলে কি ভাসছে?
উঃ শব বা মৃতদেহ ভাসছে। ১০)এখন সেই নারী কিসের মত?
উঃ এখন সেই নারী দৃষ্টান্তের মতো।
Short type:
১) কবিতায় ব্যবহৃত দুটি শব্দ ভেবেছিল আর ভেবেছিলে কাকে ইঙ্গিত করা হয়েছে?
উঃ এই তার পরিচয় কবিতায় ব্যবহৃত দুটি শব্দের মধ্যে ভেবেছিল শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে নির্যাতিতা কষ্ট সহিষ্ণু পরায়ণা নারীর প্রতি আর দ্বিতীয় ভেবেছিলে শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে অত্যাচারী জঘন্য সমাজের প্রতি।
২) কবিতায় বর্ণিত নির্যাতিতা নারীর প্রতি সমাজের যে কুৎসিত দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে তা বর্ণনা কর।
উঃ কবিতা সিংহ ও তার লেখা এই তার পরিচয় কবিতাটিতে সমাজের এক নির্যাতিতা কষ্ট সহিষ্ণু পরায়ণা নারীর অবস্থান অনবদ্য চিত্রকল্পের ব্যবহারের মধ্য দিয়ে আমাদের কাছে তুলে ধরেছেন। যেখানে সমাজের কুৎসিত রূপের যবনিকা উত্তোলন হয়েছে। দেহ মননে অত্যাচারিত সেই নারী সম্পর্কে সমাজ ভেবেছিল যে সে আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না। ফিরে আসতে পারবে না তার নিজস্ব সত্তা ও ব্যক্তিত্বে। নিজের জগতে সম্মানের সাথে পুনর্বার ফিরতে পারবে না।
৩) “ভেবেছিলে দুর্নামের ঝাঁকঝাঁক পুটি খুবলে খেয়ে যাবে তার চোখ” ভাবার্থ বিশ্লেষণ কর।
উঃ খুব নিপুণভাবে অঙ্কিত সামাজিক এক ভয়ংকর অবস্থানের কথা কবিতার এই লাইনটিতে আমরা দেখতে পাই। সমাজের সেই সমস্ত মানুষ যারা সর্বদা অপরের দুঃখে পাশে না দাঁড়িয়ে বরং তাদের সেই সংকটময় অবস্থার তামাশা করতে ব্যস্ত থাকে। প্রয়োজনে অহেতুক অপ্রয়োজনীয় চিন্তাভাবনার সংযোজন ঘটে তাদের ব্যবহারে। সমাজে কোন নারী নির্যাতিতা হলে দোষ তাদের হয় না যারা নির্যাতন করে। বরং সেই নির্যাতিতা নারী দোষী সাব্যস্ত হয় ।তারা ভাবে দুর্নামের সবটুকু কাদা ছিটিয়ে সেই নারীকে তার সত্তা থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারবে সহজেই ।এখানে দুর্নাম কে পুঁটি মাছের চোখ খুবলে খাওয়ার চিত্রকল্পে অংকন করা হয়েছে।
৪)”এখন সে মূর্তি নয় নয়তো প্রতিমা “সে এখন মূর্তি নয় কেন আর প্রতিমাই বা নয় কেন?
উঃ উপরিউক্ত লাইনটি ইঙ্গিত করা হয়েছে সমাজের সেই নির্যাতিতা কষ্ট সহিষ্ণু পরায়ন নারীর প্রতি। সমাজের পশু স্বরূপ ব্যক্তি বর্গের কাছ থেকে অত্যাচারিত হতে হতে সে এখন কঠিন পাথরে পরিণত হয়েছে। যেখানে বাইরে থেকে কোন আঘাত তাকে আর মলিন করতে পারে না। সমাজের যে সমস্ত মানুষেরা তাকে প্রতিমা আর মূর্তির রূপদান করেছিল তারাই তার অসময়ে দুর্নামের কাদা ছিটাতে বিন্দুমাত্র দ্বিধাবোধ করেনি। এই ঘটনায় সে তার নিজের হারানো সত্তা এবং ব্যক্তিত্বের পুনর্জন্ম ঘটিয়েছে। নস্যাৎ করেছে সকল প্রকার সামাজিক নিয়মাবলী। নতুনভাবে নতুন আদলে নিজেকে গঠন করেছে। শক্ত কঠিন বজ্র সম।
Long type question
১) এই তার পরিচয় কবিতাটির ভাবার্থ বিশ্লেষণ কর।
উঃ কবিতা সিংহের লেখা, এই তার পরিচয় কবিতাটি সম্পূর্ণ নারী শক্তির জীবন যুদ্ধের যে পর্যায়ক্রমিক ধারাবাহিকতা তার পরিচয় বহন করে। সমগ্র কবিতায় পরিচয় মিলে এক নারীর যে নারী মহীয়সী জীবন যুদ্ধের কোন ক্ষেত্রে এই যে হার মানতে নারাজ। কবি কবিতা সিংহ একজন নারীবাদী কবি হিসেবে আমাদের কাছে পরিচিত। তার “এই তার পরিচয় “কবিতার মধ্য দিয়ে এ কথা স্পষ্ট। তৎকালীন সময় নারীবাদী হওয়া বা নারী অধিকার নিয়ে কথা বলা যথেষ্ট কঠিন ছিল ।কবিতা সিংহ সে সমস্ত কিছু তুচ্ছ করে দৃঢ় কন্ঠে নিজের প্রতিবাদ করে গেছেন অবলীলাক্রমে।
“এই তার পরিচয়” কবিতাটিতে নানান চিত্রকল্পের পরিচয় পাই আমরা। যা একাধিক বার ব্যবহৃত হয়েছে। সমগ্র কবিতাটিতে একজন মানসিক ও শারীরিকভাবে নির্যাতিতা নারীর ছবি প্রস্ফুটিত। কখনও কখনও সে নিজে নিজের আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে সামাজিক চাপে। তাকে অনিচ্ছাকৃতভাবে অনেক কিছুই মেনে নিতে হয়। প্রতিবাদের কণ্ঠ সেখানে চাপা পড়ে যায়, নির্মম পাশবিক সমাজ তাকে এমন ভাবে আঘাত করে যে সে নিজে সঠিকভাবে দাঁড়াতে পারে না। তার শরীর ব্যক্তিত্ব আর মনন সমস্ত কিছুকে ছিন্নভিন্ন করে ফেলেছে এ সমাজ।
নারী নির্যাতিত হলে সমাজে কিছু সম্প্রদায়ের মানুষ রয়েছে যারা তা নিয়ে তামাশা করে ।কিছু মানুষ অযাচিত অনুশোচনায় ভরিয়ে তুলতে চায় ।আক্ষেপের সুরে চর্চিত হয় নারীর দেহ। ধীরে ধীরে সেই নারী নিজের স্বরূপ হতে বিচ্যুত হতে থাকে। পুরুষতান্ত্রিক সমাজ বেশ কিছু নিয়ম লিপিবদ্ধ করে রেখেছে যার বাইরে নারীরা নিজেদের মতামত প্রকাশে অপারগ। আজকের সমাজে নারীর সাথে নির্যাতন হওয়ার অর্থ ওই নারীর দোষ। সমাজ সেটা এমনভাবে প্রতিপালিত করে যাতে ওই নারী লজ্জা ঘৃণা মরমে একেবারে নিঃশেষ হয়ে যায়। সমাজের কোন স্তরেই তার সাথে কোন যোগাযোগ থাকে না ।কবিতা সিংহ অসাধারণ লেখনীর মর্মে তার জীবনের নানান কথা এই কবিতার মধ্য দিয়ে তুলে ধরেছেন ।এখানে কিয়দংশে তার জীবনের বেশ কিছু ব্যক্তিগত সত্য রয়েছে।
একজন নারী যখন দেহ মনে নির্যাতিতা তখন তার পারিপার্শ্বিক মানুষজনের সাথে সাথে আত্মীয়-স্বজনরাও বিরূপ হয়ে ওঠে। তাদের থেকে গঞ্জনার মালা গ্রহণ করতে হয়। অযাচিত ঘটনার বশবর্তী হয়ে এক নারীর জীবনের সমস্ত কিছু শেষ হয়ে যায়। নিজের সরব থেকে সে ক্রমশ বিচ্যুত হতে থাকে। কিন্তু একদিন সে সবাইকে ছাপিয়ে নিজেকে পুনর্বার প্রতিষ্ঠার নেশায় মেতে ওঠে, পুরুষ শাসিত সমাজে যে গণ্ডির বাঁধনে নারীকে আনা হয়েছে সেই চেনা গণ্ডি পার হয়ে সে নিজের পথ তৈরি করতে চায়। পরিচিত দেবী মূর্তি নিজের আত্মবিশ্বাসে প্রবল হয়ে ওঠে প্রচলিত সমস্ত ধ্যান-ধারণাকে নস্যাৎ করে মাথা উঁচু করে এসে বাঁচতে চায়। বেদনা শোক অবহেলা অযত্ন এসবের ভিত্তি প্রস্তরে সে এখন প্রবল শক্তিবান। সে আজ গোটা পৃথিবীর কাছে দৃষ্টান্ত স্বরূপ।সে প্রতিনিধিত্ব করছে সেই সব নারীদের নিয়ে যারা আত্ম প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে অনবরত কাজ করে চলেছে আর এখানেই কবিতার যথার্থতা ফুটে উঠেছে।
প্রবল অপমান অবহেলা নির্যাতন সমস্ত কিছুকে পিছনে ফেলে মানসিক ইচ্ছা আগ্রহকে পাথেয় করে আত্মশক্তি আত্মপরিচয় প্রতিষ্ঠার যে লড়াই সেই কথা কবি কবিতা সিংহ খুব সুন্দরভাবে গোটা কবিতায় তার লেখনী সহযোগী তুলে ধরেছেন অসাধারণ ভঙ্গিমায়।।
২) “ভেবেছিলে দুর্নামের ঝাঁক ঝাঁক পুঁটি………”
তাদের ভাবার কথা বলা হচ্ছে? তাদের ভাবনাটি কি? কবিতার সাহায্য নিয়ে বিস্তারিত বল।
উঃ উপরিউক্ত কবিতাংশটি কবি কবিতা সিংহের লেখা, ‘তার এই পরিচয়’ কবিতা থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে ।এই অংশটিতে সমাজের কিছু অতি উৎসব কৌতূহল সম্পন্ন মানুষজনের কথা বলা হচ্ছে।
কবিতায় দেখি এক নির্যাতিতা নারীর দেহবশেষ নিয়ে তাদের কৌতূহলের শেষ নেই। সহানুভূতি আর করুণার ডালি নিয়ে তারা হাজির। কারোর মতে মৃত শরীরের চরিত্রের যথেষ্ট ত্রুটি ছিল ।তাই আজ এই দিন তাকে দেখতে হল। কেউবা টিপ্পনি আর হাসাহাসিতে গড়িয়ে পড়ছে। এরা সমাজের সেই সমস্ত মানুষ যারা নির্যাতিতা নারীদের দ্বিতীয় বার মাথা তুলতে দেন না কিছুতেই। প্রবল ভাবে মানসিক ও শারীরিক দ্বন্দ্বের পাশাপাশি সামাজিক চাপ সেই নারীকে ক্ষতবিক্ষত করে ।পুরুষতান্ত্রিক সমাজে যে সমস্ত পুরুষ নিজের পৌরুষত্ব লালন করতে গিয়ে নারীদের যে ক্ষতি করে চলেছে তা বলাই বাহুল্য ।সমাজ কখনোই নির্যাতিতা নারীর সম্বন্ধে সদর্থক চিন্তাভাবনা পোষণ করে না । তারা সবসময় নেতিবাচক চিন্তা কে কেন্দ্র করে তাদের বাকি জীবন নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। তারা সবসময় এটাই ভাবে কোন নির্যাতিতা নারী কখনোই আর তার সত্তাকে ছাপিয়ে পুনর্বার উঠে দাঁড়াতে পারবে না ।পুরুষতন্ত্রের দ্বাররক্ষীরা যেন কঠিন বজ্র হাতে তাদের দায়িত্ব পালন করে। নির্যাতিতা নারীর পাশে দাঁড়ানোর চাইতে তারা সেটা নিয়ে চর্চা করতে বেশি ভালোবাসে। পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বেশ কিছু রীতি-নীতি রয়েছে সেগুলো মেনে না চললে কোন নারী অসভ্য উশৃংখল এবং অবাধ্য। তার সাথে যা হয় তা যেন তাদের মতে ভালোর জন্যই হয় ।সমাজ এমনভাবে এই সম্পূর্ণ ঘটনার প্রেক্ষাপট তৈরি করে। এই দুর্ঘটনার পেছনেই যেন সেই নারী স্বয়ং দায়ী। কবি কবিতা সিংহ সমাজের এই কুৎসিত বীভৎসর রূপকে অসাধারণ লেখনী মর্মে আমাদের কাছে তুলে ধরেছেন।