Odisha Board Class 6 Science Chapter 18 আবর্জনা
Odisha Board Class VI (6) Bengali Medium Science Chapter 18 আবর্জনা Question Answer Solution. Students under Odisha State Board, who are searching for আবর্জনা chapter’s exercise question will find all answers.
অষ্টাদশ অধ্যায়
আবর্জনা
১ .) (ক) শাকসবজির খোসা এখানে ওখানে ফেললে সেগুলি পচে গিয়ে বিভিন্ন জীবাণু আসে এবং দীর্গন্ধ বেরোয়। আর মাটিতে পুঁতে রাখলে সার তৈরী হয় এবং মাটির গুণমান উন্নত করে।
(খ) প্লাস্টিক পোড়াবো না ,রাস্তায় ফেলবোনা ফেলবো না কারন , প্লাস্টিক জ্বললে সেই গ্যাসে বায়ু দূষিত হয়। আর রাস্তায় প্লাস্টিক ফেললে সেই প্লাস্টিক গরু খেয়ে ফেলে এর ফলে গরুর পেটে
সমস্যা হয়।
২.) (ক) সবজির খোসা : জৈবিক সার : : প্লাস্টিক : অজৈবিক আবর্জনা।
(খ) ছেড়া কাগজ : ১০- ৩০ দিন : : কাঠ : ১০- ১৫ বছর।
(গ) শাক সবজি : খোসা : : চকলেট : জরি।
(ঘ) বিদ্যালয় : টুকরো কাগজ : : রান্না ঘর।
৩.) যেসব বস্তু সাধারণত আমরা ব্যবহার করিনা আমরা ফেলে দেই তাকে আবর্জনা বলি।
আমরা গ্রামে আবর্জনাকে যেমন গরু ও মহিষের গোবর সার আমরা জ্বালানি হিসাবে ব্যবহার করি। আর এসব থেকে উৎপন্ন গ্যাস রান্নার কাজে লাগে।আর শহরে সবজির খোসা ,ডিমের খোলক মাছ মাংসের অবশিষ্ট অংশ সার তৈরী করা হয়। পুরানো সংবাদ পত্র কাগজের ঠোঙা তৈরী করা হয়। লোহার পুরানো বা ভাঙা জিনিস গলিয়ে আবার নতুন ধাতব জিনিস তৈরী করা হয়। প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে নানা রকম ঘর সাজানো জিনিস তৈরী করা হয়।
৪.) জৈবিক আবর্জনা :- জীব বা অণুজীব দেহ থেকে উৎপন্ন বর্জ যেমন সাধারণ কার্বন ,হাইট্রোজেন ,অক্সিজেন বা নাইট্রোজেন পরমাণুর সমন্বয়ে গঠিত হয় তাকে জৈব আবর্জনা বলে।
জৈব আবর্জনা এমন পদার্থ যা জীবন চক্রের স্বাভাবিক ভাবেই পচে যায় বা দ্রুত পচন হয়। যেমন ,ইনজেকশনের সিরিঞ্জ ,মানুষের বর্জ ,পুরানো কাগজ ,ফল বা সবজির খোসা ,খড়।
৫.) আবর্জনা থেকে প্রস্তুত উপযোগী সামগ্রী : – আমরা গ্রামে আবর্জনাকে যেমন গরু ও মহিষের গোবর সার আমরা জ্বালানি হিসাবে ব্যবহার করি। আর এসব থেকে উৎপন্ন গ্যাস রান্নার কাজে লাগে।মুরগির মল ও খত রূপে ব্যবহার করা হয়। আর শহরে সবজির খোসা ,ডিমের খোলক মাছ মাংসের অবশিষ্ট অংশ সার তৈরী করা হয়। পুরানো সংবাদ পত্র কাগজের ঠোঙা তৈরী করা হয়। লোহার পুরানো বা ভাঙা জিনিস গলিয়ে আবার নতুন ধাতব জিনিস তৈরী করা হয়। প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে নানা রকম ঘর সাজানো জিনিস তৈরী করা হয়।
৬.) জৈবিক আবর্জনা ও অজৈবিক আবর্জনার মধ্যে সামঞ্জস্য হলো –
জৈবিক আবর্জনা ও অজৈবিক আবর্জনা দুটোই আমরা ব্যবহার করিনা আমরা ফেলে দেই।
জৈবিক আবর্জনা ও অজৈবিক আবর্জনার মধ্যে পার্থক্য হলো –
জৈবিক আবর্জনা সাধারণ ভাবেই পচে যায়। যেমন – ফল ও সবজির খোসা ,কাগজ ,খড় ইত্যাদি ।
অজৈবিক আবর্জনা সাধারণ ভাবে পচে না। যেমন – কাচ ,বিভিন্ন ধাতব পদার্থ ,প্লাস্টিক ইত্যাদি।
Other Chapters:
- Chapter 1 খাদ্যের উৎস
- Chapter 2 খাদ্যের শ্রেণী বিভাগ
- Chapter 3 খাদ্য পদার্থের পরিষ্করণ
- Chapter 4 দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত বস্তু
- Chapter 5 বস্তুর প্রকার ভেদ
- Chapter 6 বস্তু ও পদার্থের পরিবর্তন
- Chapter 7 জীব ও নির্জীব
- Chapter 8 অবস্থান বা সংস্থা
- Chapter 9 উদ্ভিদের বিভিন্ন অংশের গঠন ও কার্য
- Chapter 10 দৈর্ঘ ও দূরত্বের মাপ
- Chapter 11 গতি
- Chapter 12 বিদ্যুৎ
- Chapter 13 চুম্বক
- Chapter 14 প্রাকৃতিক ঘটনাবলী
- Chapter 15 আলোক
- Chapter 16 জল
- Chapter 17 জীবজগতের জন্য বায়ুর গুরুত্ব