West Bengal Class 6 Bengali Solution Chapter 19
West Bengal Board Class 6 Bengali (বাংলা) Textbook Solution Chapter 19 শহিদ যতীন্দ্রনাথ দাশ Question Answers by WBBSE Expert Teacher. West Bengal Board Class 6 Bengali Solution Chapter 19 প্রশ্ন ও উত্তর.
Board |
West Bengal Board |
Class |
Six (6) |
Subject |
Bengali |
Chapter |
19 |
Chapter Name |
শহিদ যতীন্দ্রনাথ দাশ |
Topic |
প্রশ্ন ও উত্তর / Question Answer Solution / Notes |
শহিদ যতীন্দ্রনাথ দাশ all Question Answer Solution
Solution By Another Teacher
শহীদ যতীন্দ্রনাথ দাশ
১.১) আশিসকুমার মুখোপাধ্যায় আকাশবাণীতে ফুটবল খেলার ইংরেজি ধারা ভাষ্যকার ছিলেন।
১.২) আশিসকুমার মুখোপাধ্যায় এর লেখা একটি বইয়ের নাম হলো , ‘স্বাধীনতার রূপকার নেতাজি সুভাষ।
২.১) যতীন দাশ জন্মগ্রহণ করেছিলেন উত্তর কলকাতার শিকদার বাগান অঞ্চলে মামার বাড়িতে।
২.২) যতীন দাশের পিতার নাম ছিল , বঙ্কিমবিহারী দাশ।
২.৩) যতীন দাশের পিতা মিউনিসিপ্যাল পরপোরেশানের স্থায়ী পদে চাকরি করতেন।
২.৪) যতীন দাশের ছদ্ম নাম প্রথম দিকে ছিল ‘রবিন’ ও পরের দিকে তাঁর ছদ্মনাম হয় ‘কালীবাবু ‘
২.৫) হিন্দ নওজোয়ান সভা প্রতিষ্ঠা করেন ভগৎ সিং।
২.৬) মি. প্যাট্টি ছিলেন ব্রিটিশ গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান।
২.৭) যতীনের পিত বঙ্কিমবিহারী দাশ ও ছোট ভাই কিরনচন্ত ঘৃণা ভোরে যতীনের জামিনের প্রস্তাব অগাহ্য করে।
৩) অংশ -(বিশেষ্য ) আংশিক (বিশেষণ )
উত্তীর্ণ -(বিশেষণ ) উত্তরণ (বিশেষ্য )
ঐতিহাসিক -(বিশেষণ) ইতিহাস (বিশেষ্য)
আক্রান্ত (বিশেষণ) আক্রমণ (বিশেষ্য )
জীবন (বিশেষ্য ) জীবিত (বিশেষণ )
ভোজন (বিশেষ্য ) ভোজ্য (বিশেষণ)
পিতা (বিশেষ্য ) পৈতৃক (বিশেষণ )
সন্দেহ (বিশেষ্য ) সন্দিগ্ধ (বিশেষণ )
জাতীয় (বিশেষণ ) জাতি (বিশেষ্য )
মেয়াদ (বিশেষ্য ) মেয়াদি (বিশেষণ )
৪) পর্যন্ত -পরি +অন্ত
কিন্তু -কিম +তু
প্রতক্ষ্য -প্রতি + অক্ষ
সিদ্ধান্ত -সিদ্ধ +অন্ত
যতীন্দ্র -যতি +ইন্দ্র
ব্যগ্র -বি +অগ্র
৫) আ +জীবন -আজীবন
পরি +শেষ -পরিশেষ
প্র +বেশ -প্রবেশ
বি +পথ -বিপথ
বে +ঠিক -বেঠিক
নি +দারুন -নিদারুন
বি +জ্ঞান -বিজ্ঞান
অনু +করণীয় -অনুকরণীয়
৬) ২৭ শে অক্টোবর ১৯০৪ খ্রিস্টাব্দ – যতীন দাশের জন্ম।
৮ ই এপ্রিল ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দ – দিল্লিতে ক্রেন্দ্রিয় ব্যবস্থাপক সভার অধিবেশনে ভগৎ সিং ও বটুকেশ্বর দত্ত বোমা ফাটান।
২৫ শে জুন ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দ – যতীন দাশ ও তার ১৫ জন সহ যোদ্ধাকে লাহোর ষড়যন্ত্র মামলার আসামি হিসেবে লাহোর সেন্ট্রাল জেলে বদলি করা হয়।
১১ই অগাস্ট ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দ – বড়লাট লর্ড আরউইন এক বিশেষ জরুরি ঘোষণায় অনশন কারীদের দাবিদাওয়া সব মেনে নেয় এবং প্রত্যেক প্রদেশে জেল অনুসন্ধান কমিটি স্থাপনের প্রতিশ্রুতি দেয়।
১৩ই সেপ্টেম্বর ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দ – এইদিন দুপুর ১ টা ১৫ মিনিটে বিপ্লবী যতীন দাশ চিরনিদ্রায় ঢলে পড়েন।
৭.১) দশ – সংখ্যাবাচক শব্দ।
৭.২) প্রথম -পুরণবাচক শব্দ।
৭.৩) ছয় -সংখ্যাবাচক শব্দ।
৭.৪) দ্বিতীয় – পুরণবাচক
৮.১) উদ্দেশ্য বিধেয়
৮.১) যতীন্দ্রনাথ দাশের নাম কিশোর বিপ্লবী হিসেবেই সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছিল।
৮.২) তিনি ছোটবেলা থেকেই একটা স্বপ্ন লালন করে আসছেন মনে মনে।
৮.৩) অগ্নি যুগের এক অবিস্মরণীয় রক্তে রাঙা অধ্যায় শুরু হয়।
৮.৪) শেষের সেই ভয়ঙ্কর দিনটা শেষ পর্যন্ত এলো।
৯.১) কংগ্রেসের -‘এর ‘ বিভক্তি , মত পার্থক্যের -‘এর ‘ বিভক্তি
কয়েকজন -‘শূন্য ‘ বিভক্তি।
অনুসর্গ -সঙ্গে, জন্য, প্রতি
৯.২) ছেলেবেলা , তিনি , স্বপ্ন – ‘শূন্য ‘ বিভক্তি। করে , মনে -‘এ ‘ বিভক্তি।
থেকে -অনুসর্গ।
৯.৩) দিন – ‘শূন্য’ বিভক্তি। নিরুপদ্রবে -‘এ ‘ বিভক্তি।
৯.৪) শরীর – ‘শূন্য ‘ বিভক্তি, সবদিক – ‘শূন্য ‘ বিভক্তি থেকেই -অনুসর্গ।
১০.১) চাকরিতে ইস্তফা দেওয়ার কারণ :-
আশীষকুমার মুখোপাধ্যায় রচিত ‘শহীদ যতীন্দ্র নাথ দাশ ‘ গদ্য পথে জানা যায়। ১৯০১ সালের দশহরার দিন যতীন দাশের পিতা বঙ্কিমবাবু সপরিবারে গঙ্গা স্নান করে ফিটন গাড়িতে চেপে বাড়ি ফিরেছিলেন। পথে কয়েকজন ব্রিটিশ সৈন্য তাদের জোর করে গাড়ি থেকে নামিয়ে নিজেরা গাড়িটি চেপে চলে যায়। বঙ্কিমবাবু সপরিবারে পায়ে হেটে বাড়ি ফেরেন। এই অপমানের প্রতিবাদে তিনি মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের স্থায়ী চাকরিতে ইস্তফা দেন।
ফলাফল :-চাকরিতে ইস্তফা দেওয়ার পর তিনি একটি স্টেশনারি দোকান খোলেন এবং সংসার চালাতে গিয়ে আজীবন দারিদ্রে ও দুঃখের সাথে লড়াই করেন।
১০.২) আশিসকুমার মুখ্যোপাধ্যায় রচিত ‘শহিদ যতীন্দ্রনাথ দাশ’ গদ্য পাঠে জানা যায় ভগৎ সিং কলকাতায় এসে যতীন দাশের সাথে দেখা করেন এবং তার ‘নওজোয়ান সভার জন্য কিছু করতে অনুরোধ করেন। তখন যতীন্দ্রনাথ দাশ ভগৎ সিংকে উক্তিটি করেন। যতীন দাশ ভগৎ সিং এর দলের ছেলেদের বোমা বানানোর ট্রেনিং দিয়েছিলেন।
১০.৩) আশিসকুমার মুখ্যোপাধ্যায় রচিত ‘শহিদ যতীন্দ্রনাথ দাশ’ গদ্য পাঠে জানা যায় ১৯২৯ সালের ৮ই এপ্রিল দিল্লিতে ক্রেন্দ্রিয় ব্যবস্থাপক সভার অধিবেশনে ভগৎ সিং ও বটুকেশ্বর দত্ত শক্তিশালী বোমা ফাটান। বিচারে তাদের দুজনকেই যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
১০.৪) আশিসকুমার মুখ্যোপাধ্যায় রচিত ‘শহিদ যতীন্দ্রনাথ দাশ’ গদ্য পাঠে জানা যায় ১৯২৯ সালের ৮ই এপ্রিল দিল্লিতে ক্রেন্দ্রিয় ব্যবস্থাপক সভার অধিবেশনে ভগৎ সিং ও বটুকেশ্বর দত্ত শক্তিশালী বোমা ফাটান। বিচারে তাদের দুজনকেই যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। কিন্তু এই ঘটনার পিছনে ভারতব্যাপী এক বিশাল পরিকল্পনা আছে সন্দেহ করে ব্রিটিশ গোয়েন্দা বিভাগের মি. প্যাট্রি পুনরায় তদন্ত শুরু করেন। ব্ত্রিরিশটি নামের একটি তালিকার মধ্যে যতীন দাশের নাম অন্যতম হওয়ায় ‘ ‘Lahore Conspiracy Case’
এর অন্যতম অভিযুক্ত অবগামি হিসেবে ১৪ই জুন , ১৯২৯ খ্রি কোলকাতার প্রকাশ্য রাজপথ থেকে যতীন দাশকে গ্রেফতার করা হয়।
১০.৫) আশীষকুমার মুখোপাধ্যায় রচিত ‘শহীদ যতীন্দ্র নাথ দাশ’ গদ্য পাঠে জানা যায় ১৯২৯ সালে ২৫ শে জুন লাহোর ষড়যন্ত্র মামলার আসামি হিসেবে যতীন দাশ ও তাঁর ১৫ জন সহযোদ্ধাকে লাহোর সেন্ট্রাল জেলে বদলি করা হয়। তাদের ওপর অমানুষিক পুলিশি নির্যাতনের প্রতিবাদে ১৯২৯ সালের ১৩ই জুলাই তাঁরা সমবেত অনশন শুরু করেন।
১০.৬) আশীষকুমার মুখোপাধ্যায় রচিত ‘শহীদ যতীন্দ্র নাথ দাশ’ গদ্য পাঠে জানা যায় লাহোর ষড়যন্ত্র মামলার আসামি হিসেবে যতীন দাশ ও তাঁর ১৫ জন সহযোদ্ধার ওপর পুলিশ অমানুষিক নির্যাতন চালালে তাঁরা ১৯২৯ সালের ১৩ই জুলাই সমবেত অনশন শুরু করেন। এই অনশন আরম্ভ করার দু -এক দিন আগে যতীন দাশ তাঁর সহযোদ্ধাদের অঙ্গীকার করিয়ে নেন, তাঁদের দাবিগুলোর যথাযথ মীমাংসা হয়ে গেলে তাঁরা অবশ্যই অনশন ভঙ্গ করবেন।
যতীন দাশের মতে এই অনশন তাঁর মাতৃভূমির শৃঙ্খলামোচনের এক অভাবনীয় সুযোগ। তিনি তাই অনশন ভঙ্গ করবেন না।
১০.৭) আশিসকুমার মুখ্যোপাধ্যায় রচিত ‘শহিদ যতীন্দ্রনাথ দাশ’ গদ্য পাঠে জানা যায়, যতীনের অনশন ভঙ্গ করার জন্য ডাক্তার একটা সরু নল যতীনের নাকের মধ্যে প্রবেশ করিয়ে দুধ ঢালতে থাকেন। কোনো উপায় না দেখে যতীন ইচ্ছাকৃত ভাবে জোরে জোরে কাশতে থাকে। ফলে নলটির মুখ খাদ্যনালী থেকে সরে গিয়ে শ্বাসনালীর মধ্যে ঢুকে যায় এবং কিছুটা দুধ ফুসফুসে ঢুকে যাওয়ায় যতীন জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।
১০.৮) আশিসকুমার মুখ্যোপাধ্যায় রচিত ‘শহিদ যতীন্দ্রনাথ দাশ’ গদ্য পাঠে জানা যায়, জোর করে খাওয়াতে গিয়ে যতীনদাসের ফুসফুসে দুধ ঢুকে যাওয়ায় তিনি অজ্ঞান হয়ে যান। ৪৮ ঘন্টা পরে জ্ঞান ফিরলে দেখা যায় তার গলা দিয়ে কোনো আওয়াজ বেরোচ্ছে না। তিনি কথা বলার শক্তি হারিয়ে ফেলেছেন। এ কারণে তাঁর পাশে শ্লেট -পেন্সিল রাখা হয়েছিল যাতে তিনি লিখে মনের ভাব প্রকাশ করতে পারেন।
১০.৯) আশিসকুমার মুখ্যোপাধ্যায় রচিত ‘শহিদ যতীন্দ্রনাথ দাশ’ গদ্য পাঠে জানা যায়, অনশনের ফলে জেলে যতীন দাশের শারীরিক অবস্থা দিন দিন খারাপ হতে থাকে। তাই বড়োলাট লর্ড আরউইন বিশেষ ক্ষমতাবলে যতীনকে দেখাশোনা করার জন্য তাঁর ভাই কিরণ দাশকে লাহোর সেন্ট্রাল জেলে আনিয়ে নিয়েছিলেন।
১০.১০) আশিসকুমার মুখ্যোপাধ্যায় রচিত ‘শহিদ যতীন্দ্রনাথ দাশ’ গদ্য পাঠে জানা যায়, দীর্ঘদিন অনশনের ফলে পক্ষাঘাত যতীনের সমস্ত শরীরকে ধীরে ধীরে গ্রাস করতে শুরু করে। যতীনের অবস্থা মরণাপন্ন হলে ব্রিটিশ প্রশাসন তাকে সর্বজনন্দিত গুপ্তচরের জামিনে মুক্ত করে। কিন্তু ৬.৯.১৯২৯ তারিখে ভোরবেলা যখন যতীনকে নিতে ডাক্তার ও জেল সুপার আম্বুলেন্স ও সশস্ত্র পুলিশবাহিনী নিয়ে জেলে প্রবেশ করেন। তখন যতীনের সহযোদ্ধারা জেলের চারপাশে ব্যারিকেড রচনা করে পথ অবরোধ করে শুয়ে পড়ে। পুলিশ যাতে অসুস্থ যতীনের দেহ স্পর্শ করতে না পারে তাই তারা এমন করেছিল।
১১.১) যতীন দাশের মতো ভারতের একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী সুভাষচন্দ্র বসু। সুভাষচন্দ্র বসু জন্মগ্রহণ করেন ২৩ শে জানুয়ারি ১৮৯৭ সালে ওড়িশার কটক শহরে। তিনি ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক চিরস্মরণীয় কিংবদন্তি নেতা। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে তিনি হলেন এক উজ্জ্বল ও মহান চরিত্র যিনি এই সংগ্রাম নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি নেতাজি নাম পরিচিত ছিলেন।
সুভাষচন্দ্র মনে করতেন, মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর অহিংসা এবং সত্যাগ্রহের নীতি ভারতের স্বাধীনতা লাভের জন্য যথেষ্ট নয়। এই কারণে তিনি সশস্ত্র সংগ্রামের পথ বেছে নিয়েছিলেন। সুভাষচন্দ্র ফরওয়ার্ড ব্লক নামক একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন এবং ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারতের সত্বর ও পূর্ণ স্বাধীনতার দাবি জানাতে থাকেন ব্রিটিশ কতৃপক্ষ তাঁকে এগারো বার কারারুদ্ধ করে। তার বিখ্যাত উক্তি “তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব।
১১.২) যতীন দাশের মৃত্যুর খবর পেতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাকে নিয়ে কবিতা লিখেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ৭ মে ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীত স্রষ্ঠা, নাট্যকার , চিত্রকর, ছোট গল্পকার, প্রাবন্ধিক, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক। তাকে বাংলা ভাষার সর্ব শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে “গুরুদেব”, “কবিগুরু “, ও “বিশ্বকবি ” অভিধায় ভূষিত করা হয়। রবীন্দ্রনাথের ৫২ টি কাব্যগ্রন্থ , ৩৮ টি নাটক, ১৩ টি উপন্যাস ও ৩৬ টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গল্প সংকলন তার জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অবব্যহিত পরে প্রকাশিত হয়। তার সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প ও ১৯১৫টি গান যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। .১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য তিনি এশীয়দের মধ্যে সাহিত্যে প্রথম নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনেক কবিতায় আমার খুব ভালো লাগে। তার মধ্যে অন্যতম হলো – ‘লুকোচুরি ‘, ‘দুই বিঘা জমি ‘, ‘সোনার তরী ‘ প্রভৃতি।
Hope above Shahid Jatindra Nath Das Question Answer will help students. You can share this page through Your Friend circle.