West Bengal Class 6 Bengali Solution Chapter 22
West Bengal Board Class 6 Bengali (বাংলা) Textbook Solution Chapter 22 হাবুর বিপদ Question Answers by WBBSE Expert Teacher. West Bengal Board Class 6 Bengali Solution Chapter 22 প্রশ্ন ও উত্তর.
Board |
West Bengal Board |
Class |
Six (6) |
Subject |
Bengali |
Chapter |
22 |
Chapter Name |
হাবুর বিপদ |
Topic |
প্রশ্ন ও উত্তর / Question Answer Solution / Notes |
হাবুর বিপদ all Question Answer Solution
Solution By Another Teacher
হাবুর বিপদ
১.১) অজেয় রায়ের লেখা একটি জনপ্রিয় বইয়ের নাম হলো -‘আমাজনের গহনে ‘
১.২) অজেয় রায় সন্দেশ, কিশোর ভারতী , শুকতারা প্রভৃতি ছোটদের পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন।
২.১) অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ ‘ গল্পে প্রফুল্লর রচনা সুধীর বাবুর পছন্দ হয়নি কারণ , প্রফুল্ল দে সরকার এর রচনা বই থেকে হুবহু টুকে এনেছিল।
২.২) অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ ‘ গল্পে নিতাই রচনা লিখে না আনার জন্য মায়ের মিথ্যে অসুস্থতার অজুহাত দিয়েছিলো। তাই নিতাই শাস্তি পেলো।
২.৩) অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ ‘ গল্পে অবহেলা করে ক্লাসের কাজ না করার অন্যায় কে সুধীর বাবু ক্ষমা করেন না।
২.৪) অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ ‘ গল্পে সুধীর বাবুর কপালের ভাঁজ অসন্তোষের চিহ্ন।
৩.১) অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ ‘ গল্পে সুধীর বাবু হাবুকে তার লিখে আনা রচনা পড়তে বললে হাবু হাইবেঞ্চে রাখা বই খাতা গুলোর ওপর থেকে একটা তুলে নিয়ে পড়তে শুরু করে। প্রকৃত পক্ষে হাবুর খাতায় কিছুই লেখা ছিল না। সে শাস্তির হাত থেকে বাঁচতে বানিয়ে বানিয়ে সব বলেছিলো। তাই তিনকড়ি হা করে হাবুর দিকে তাকিয়েছিলো। কারণ সে হাবুর খাতায় কি লেখা আছে কিছুই বুঝতে পারছিলো না।
৩.২) অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ ‘ গল্পে হাবু বাংলাদেশে বর্ষাকাল সম্পর্কে যে রচনা ক্লাসে পাঠ করে শুনিয়েছিল তা মন দিয়ে শুনে সুধীরবাবু মনে মনে ভাবেন হাবু কোনো বই দেখে লেখেনি সম্পূর্ণ নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে লিখেছে। এমনকি রচনার ভাষাটিও সুন্দর। তার রচনার প্রাণবন্ত ও সাবলীল বর্ণনা শুনে সুধীরবাবু আশ্চর্য হন এবং উপলব্ধি করেন লেখার চর্চা রাখলে হাবু বড় হয়ে বিখ্যাত সাহিত্যিক হবে।
৩.৩) অজেয় রায় রচিত ‘ হাবুর বিপদ ‘ গল্পে হাবু যে খাতা দেখে ক্লাসে সবার সামনে ‘বাংলাদেশে বর্ষাকাল’ এর রচনা পাঠ করে শোনাচ্ছিল তা সম্পূর্ণ ছিল তার তাৎক্ষণিক ভাবনার ফসল। সে আদেও খাতায় কিছু লিখে আনেনি। সে যে খাতায় লিখে এনেছে এবং লেখা দেখেই বলছে সেটা বিশ্বাসযোগ্য করে তোলার জন্য মাঝে মাঝে পাতা উল্টিয়ে বলে চলছিল।
৩.৪) অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ’ গল্পে রচনা না লিখে এনে মন দেখে ভেবে রচনা বলে আপাত দৃষ্টিতে মাস্টার মশাইকে হাবুল ঠকিয়েছিলো বলে মনে হয়। কিন্তু গভীরে ভাবলে দেখা যায় , হাবু নিজের অভিজ্ঞতা থেকে সম্পূর্ণ রচনা বলেছিলো। কোনো বইয়ের তথ্যের ধার ধারেনি সে। এমন মৌলিকতাই সুধীরবাবু তার ছাত্রদের থেকে আশা করতেন। তাই রচনা না লিখে অন্যায় করলেও বানিয়ে রচনা বলার দক্ষতায় হাবু মাস্টার মশাইয়ের হৃদয় জয় করে নিয়েছিল।
৩.৫) অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ’ গল্পে হাবুর রচনা শুনে সুধীরবাবুর হাবুকে পিঠ চাপড়ে সাবাস বলার ইচ্ছে হয়েছিল।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত তিনি সেই ইচ্ছে দমন করেছিলেন।
নাহলে ক্লাসের ডিসিপ্লিন বজায় রাখা মুশকিল হতো। হাবুর দেখাদেখি প্রত্যেকে না লিখে বানিয়ে বানিয়ে রচনা বলার চেষ্টা করতো। যদিও সুধীর বাবুর বিশ্বাস তারা কেও হাবুর মতো পারতো না।
৪) প্রশান্ত – প্র -প্রকান্ড , প্রগতি , প্রহার।
অবহেলা -অব -অবনমন , অবগতি , অবমাননা
দুর্ভোগ-দুর -দুর্গম , দুর্নাম , দুর্লভ
অনাবৃষ্টি -অনা -অনাহার , অনাসৃষ্টি , অনাবৃষ্টি
বেমালুম -বে -বেঠিক , বেহিসেবী , বেকসুর
৫) পাল্লা (প্রতিদন্দিতা )-রাখালের সাথে অর্ণব দৌড়ে পাল্লা দিতে পারবে না।
পাল্লা (জানালার কপাট )-হাওয়ায় জানালার কপাট গুলি ধাক্কা খাচ্ছে।
৬) কর্তা কর্ম ক্রিয়া
৬.১) আমি রচনা লিখতে বলেছি।
৬.২) হরিপদ হাবুকে তাড়া লাগায়।
৬.৩) ছেলেরা রচনার খাতা বের করে ওপরে রাখে।
৬.৪) তিনি ঘড়ি দেখলেন।
৭) উদ্দেশ্য বিধেয়
৭.১) ভজাটা কিছুই ছাড়লো না।
৭.২) সুধীর বাবু মন দিয়ে শোনেন।
৭.৩) হাবু শুয়ে কান পেতে শোনে।
৭.৪) দুর্গাপূজার পৌরাণিক আখ্যান টা বলে দেবেন ক্লাসে।
৮.১) সরল বাক্য।
৮.২) যৌগিক বাক্য।
৮.৩) জটিল বাক্য।
৯.১) বাবার – ‘র ‘ বিভক্তি ‘থেকে ‘ অনুসর্গ।
৯.২) উঠানে -‘এ ‘ বিভক্তি।
৯.৩) কয়েক জনকে -‘কে ‘ বিভক্তি।
৯.৪) রচনার -‘র ‘ বিভক্তি টি ‘থেকে ‘ অনুসর্গ।
১০.১)অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ’ গল্পে স্কুলের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে হাবুর বাড়ি ফায়ার যাওয়ার কথা মনে হচ্ছিলো।
১০.২) অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ’ গল্পে হাবুর চোখে স্কুলের যে ছবি ধরা পড়ল তা হলো , গরমকাল। মর্নিং স্কুল হচ্ছে। আর কয়েক মিনিট পর সাতটা বাজবে। ঘন্টা পড়বে স্কুল আরম্ভের। একতলা স্কুল বাড়িটার ঘরে ছেলেদের কলরব। উঠোনে কিছু ছেলে খেলছে।
১০.৩) অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ’ গল্পে হাবু শেষের দিকের বেঞ্চে বসতে চায় না কারণ , ওটার ওপর স্যারদের চিরকাল কড়া নজর। ওই বেঞ্চে বসলেই পড়া ধরবে। তাই হাবু স্যারের নজর এড়াতে ওই বেঞ্চে বসে না।
হাবু যেহেতু রচনা লিখে আনেনি তাই স্যারের নজর এড়াতে , পাঁচজনের ভিড়ে মিশে থাকতে শেষপর্যন্ত থার্ড বেঞ্চের এক কোন তিনকড়ির পাশে গিয়ে বসে।
১০.৪) সুধীর বাবুর মেথড কেমন :-
অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ’ গল্পে সুধীরবাবুর কয়েকজন ছাত্রকে বেছে বেছে বাড়ি থেকে লিখে আনা রচনা পড়তে বললেন। অন্যদের ও সেটি মন দিয়ে শুনতে বলেন। এটিই তার মেথড।
এমন মেথডের যুক্তি :-
মেথডের অবলম্বনে তার যুক্তি , অন্যের লেখা শুনলে নিজের লেখার ম্যান সম্বন্ধে ধারণা হবে। তিনি অবশ্য সব খাতা বাড়ি নিয়ে গিয়ে সংশোধন করে দেন। তবে ক্লাসে অন্তত কয়েক খানা রচনা এভাবে শোনান। যাতে কে কেমন লিখেছে অন্যরা জানে।
১০.৫) প্রফুল্লকে থামিয়ে দেওয়ার কারণ :-
অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ’ গল্পে প্রফুল্ল খাতা খুলে বাড়ি থেকে লিখে আনা ‘বাংলাদেশে বর্ষাকাল ‘ রচনা পড়তে আরম্ভ করলে দুই পাতা শোনার পরই সুধীরবাবু ধমকে প্রফুল্লকে থামতে বলেন।কারণ সে রচনা নিজে না লিখে দে সরকারের বই থেকে হুবহু টুকে নিয়ে এসেছিলো।
সুধীর বাবুর পরামর্শ :-
সুধীরবাবু প্রফুল্লকে নতুন করে রচনা লিখে আনতে বলেন। আর পরামর্শ দেন একটা বই অনুসরণ না করে আরও দুই-একখানা বই পড়ে তারপর লিখতে।
১০.৬) কি মুদ্রাদোষ :-
অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ’ গল্পে বাংলার শিক্ষক সুধীরবাবুর মুদ্রাদোষ তিনি সবাইকে ‘মনে থাকবে ?’ এই কথাটি বলেন। মনে থাকুক না থাকুক তিনি সবাইকে এটি বলে যান।
কিভাবে বহিঃপ্রকাশ ঘটেছিলো :-
সুধীরবাবু লাস্ট বেঞ্চে বসা ফাঁকিবাজ ছাত্র নিতাইকে রচনা পড়তে বললে সে অসুস্থতার কথা জানায়। কিন্তু সুধীর বাবুর কাছে মিথ্যে ধরা পরে যায়। সুধীরবাবু তাকে পরেরদিন রচনা লিখে আনতে নির্দেশ দেন। শাস্তির কথাও মনে করিয়ে দেন। এর পর ই মুদ্রাদোষের বহিঃপ্রকাশ ঘটে। তিনি বলেন , “মনে থাকবে ?”
১০.৭) অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ’ গল্পে বাংলার শিক্ষক সুধীরবাবু মনে করেন রচনা লিখতে হলে শুধুমাত্র নানাবইয়ের ওপর নির্ভরশীল হলে চলবে না। লেখার মধ্যে মৌলিকতা থাকতে হবে। নিজস্ব ভাব , ভাষা ও অভিজ্ঞতার বর্ণনা থাকতে হবে। তবেই রচনার প্রকৃত সাহিত্যিক মূল্যে অনন্য হয়ে উঠবে।
১০.৮) অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ’ গল্পে ক্লাসের ফার্স্টবয় প্রশান্ত বই দেখে রচনা লেখে। স্বভাবই তাতে শব্দচয়নের আড়ম্বর থাকে। পয়েন্ট ভিত্তিক আলোচনা থাকে। তাই হাবু যেহেতু বইয়ের মতো পয়েন্ট হিসেবে না বলে মৌলিকভাবে নিজস্বতার ভিত্তিতে রচনা বলেছিলো তাই প্রশান্তর মনে হয়েছিল সে “স্রেফ আবোল তাবোল ” বলেছে।
আমি প্রশান্তর সাথে একমত নই। কারণ শিক্ষক সুধীরবাবুর মতো আমারও মনে হয় রচনার গুণমান নির্ভর করে মৌলিকতার ওপর। বই দেখে কপি করার ওপর নয়।
১০.৯) কোন রহস্য :-
অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ’ গল্পে রচনা পড়া শেষ হলে সুধীরবাবু যখন ক্লাসের মনিটর হরিপদকে সবার থাকা সংগ্রহ করতে বলে।তখন হাবু নিজের খাতা জমা দিতে চায় না। সে বলে আগামীকাল ভালো করে লিখে জমা দেবে। হাবু এতো ভালো রচনা বলেও কেন খাতা জমা দিতে চলছে না। সেই রহস্যের কথাই এখানে বলা হয়েছে।
রহস্য উদ্ঘাটন :-
অবশেষে তিনকড়ির মাধ্যমে হাবুর খাতা পেয়ে হরিপদ সেটি স্যারের হাতে তুলে দেয়। স্যার দেখে সেটি রচনার নয় বরং বীজগণিত খাতা। এখানেই শেষ নয়।, স্যার পুরো খাতা উল্টে দেখে কোথাও রচনা লেখা নেই। অর্থাৎ ক্লাসে যে রচনা বলেছে তা সে লিখে আনেনি। হাবু সেটা তাৎক্ষণিক ভাবে বানিয়ে বলেছে। এভাবেই এই রহস্যের জোট ছাড়ায়।
১০.১০) অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ’ গল্পে চিন্তার উদয় হয়েছিল সুধীরবাবুর মনে।
হাবু রচনা না লিখে আনলেও সে যেভাবে তাৎক্ষণিক ভাবে ভেবে ক্লাসে রচনা শুনিয়েছে এমন অভিজ্ঞতা সুধীরবাবুর কুড়ি বছরের মাস্টার জীবনে প্রথম।মিথ্যে কথার জন্য প্রথমে রাগ হলেও,এমন সুন্দর ও আশ্চৰ্য ক্ষমতার অধিকারী হাবুর পিঠ চাপড়ে তাকে ‘সাবাস’ বলতে ইচ্ছে হয় সুধীরবাবুর। কিন্তু তা করলে বাড়াবাড়ি হতো , কারণ পরবর্তী কালে সবাই তাহলে রচনা না লিখে এনে বানিয়ে বানিয়ে বলার চেষ্টা করতো। সবার মধ্যে যেহেতু এমন ক্ষমতা নেই তাই তারা ভুলভাল বলতো।
১০.১১) অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ’ গল্পের শুরুতেই দেখা যায় রচনা লিখে না আনার ভয়ে হাবু স্কুল যেতে চায়নি। তার মনে ভেসে উঠেছে সুধীরবাবুর ভারিক্কি চেহারা। গম্ভীর মুখ, মোটা চশমার কাছের আগলে বড় বড় তীক্ষ্ণ চাহনি। ক্লাসের কাজে অবহেলা ক্ষমা করেননা সুধীরবাবু। শাস্তি দেন। অর্থাৎ সুধীরবাবুকে ছাত্ররা শ্রদ্ধার চেয়ে ভয় বেশি পায়। তাই সোজাসুজি রচনা না লিখে আনার কথা স্বীকার করে নিলে সুধীরবাবু রেগে যেতেন ও হাবুকে শাস্তি দিতেন। এই ভয়েই হাবু মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছিল এবং বানিয়ে রচনা বলেছিলো। তাই এই পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার জন্য সুধীরবাবু নিজেই অনেক খানি দায়ী বলে আমার মনে হয়।
১০.১২)অজেয় রায় রচিত ‘হাবুর বিপদ’ গল্পে সুধীরবাবু স্কুলের বাংলা শিক্ষক। বাইরে থেকে গম্ভীর ও কঠোর মনে হলেও অন্তরের দিক থেকে তিনি অন্যরকম। তিনি সবার খাতা বাড়ি নিয়ে গিয়ে ভুল সংশোধন করিয়ে দেন। ছাত্রদের ভুল ধরিয়ে নানা উপদেশ দেন অর্থাৎ তিনি আদর্শবাদী শিক্ষক। হাবু ক্লাসে রচনা লিখে না আনলেও অসাধারণ ভাবে বানিয়ে বানিয়ে রচনা বলে। এ আশ্চর্য ক্ষমতায় সুধীরবাবু বিস্মিত হন, রচনা লিখে না আনার অপরাধ ভুলে হাবুর পিঠ চাপড়ে সাবাস বলতে ইচ্ছে হয় তার। কিন্তু নীতিনষ্ট সুধীরবাবু তা পারেন না। নাহলে অন্য ছাত্ররাও না লিখে বানিয়ে বলতে চাইবে।হাবু না লিখে দোষ করলেও তার বানিয়ে বলার আশ্চর্য ক্ষমতার জন্য সুধীরবাবু তার মিথ্যেকে প্রশ্রয় দেন। কঠোরভাবে হাবুকে শাস্তি না দিয়ে পরেরদিন আবার রচনা লিখে আনতে বলে সুধীরবাবু তার প্রতি স্নেহ বর্ষণ করেন। এবং শেষে হাবুকে বলেন ,’খাসা বলেছো’। অর্থাৎ সুধীরবাবু কেবলমাত্র কঠোর মাস্টারমশাই নান। তার মধ্যেও রয়েছে স্নেহপ্রবণ, নীতিনিষ্ঠ, আদর্শবাদী, প্রশ্রয়দাতা এক মানুষ।
Hope above Habur Bipod Question Answer will help students. You can share this page through Your Friend circle.