Vabsamprosaron (ভাবসম্প্রসারণ) for Class 6, 7, 8, 9, 10, 11, 12
Vabsamprosaron is an significant part of Bengali language which students have to learn in West Bengal board or any other board. Students of any board of west Bengal study Bengali as one of the important subject in their academics. Besides that students get chances to study Bengali in other boards as well. All should know well about vabsamprosaron which is important to enhance score in their secondary education. We have tried to provide students relevant information about explaining vab samprosaron. Students also face problems in searching the wide range of vabsamprosaron for their exam perspective. So, we have included the alphabetical list of all vab samprosaron for the benefits of students. We are advising students to follow the pdfs of vabsamprosaron during their practice which will definitely enhance their overall learning.
Importance of Learning:
Vabsamprosaron is an integral part of Bengali language which helps students to increase their overall knowledge over the language. Through writing vab samprosaron students learn to analyse inner meaning of any lines and quotes. They explain that inner meaning in their own language elaborately which is called vabsamprosaron. Students get chances to enhance their writing skill with the practice of writing vabsamprosaron as they have to follow their own writing style. Students can follow the given explanation of all vabsamprosaron but they should add some information by their own. Their extra efforts will give effective outcome finally which will encourage them to learn more. Besides improved writing students will find out their flourished vocabulary power with which they will be able to write on any topic flawlessly. The more students follow easy pattern and simple language in vabsamprosaron writing the more their writing will be attractive to others. They will find out all the characteristics of writing vab samprosaron in the given list in this article.
অ
- অর্থই অনর্থের মূল
- অতি বাড় বেড়ো না ঝরে পড়ে যাবে অতি ছোট থেকো না ছাগলে মুড়ে খাবে
- অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তব ঘৃণা যেন তারে তৃণ সম দহে
- অধর্মের ফল হইতে নিষ্কৃতি নাই
- অতি দীন ও অশক্ত লোকেরাই দৈবের দোহাই দিয়ে থাকে
- অধিকার পাওয়া এবং অধিকারী হওয়া এক বস্তু নয়
- অভাব অল্প হলে দুঃখ অল্প হয়ে থাকে
- অদৃষ্টের শুধালেম চিরদিন পিছে, অমোঘ নিষ্ঠুর বলে কে মোরে ঠেলিছে? সে কহিল ফিরে দেখো। দেখিলাম থামি, সম্মুখে ঠেলিছে মরে পশ্চাতে আমি
- অসির চেয়ে মসী বড়
- অনুকরণের দ্বারা পরের ভাব আপন হয় না। অর্জন না করলে কোন বস্তুই নিজের হয় না
- অনেক কিছু ভাবার চেয়ে অল্প কিছু করাই শ্রেয়
- অন্যের পাপ গননার আগে নিজের পাপ গোন
আ
- আলো বলে অন্ধকার তুই বড় কালো অন্ধকার বলে ভাই তাই তুমি আলো
- আত্মশক্তি অর্জনই শিক্ষার উদ্দেশ্য
- আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে
- আকর্ষণ গুণে প্রেম এক করে তোলে শক্তি শুধু বেঁচে রাখে শিকলে শিকলে
- আলো ও অন্ধকার পাশাপাশি অবস্থান করে, একটিকে বাদ দিলে অন্যটি মূল্যহীন
- আপনারই বড় বলে বড় সেই নয় লোকে যারে বড় বলে বড় সেই হয়
- আলস্য এক ভয়াবহ ব্যাধি
- আপনা রাখিলে ব্যর্থ জীবন সাধনা জনম বিশ্বের তরে পরার্থে কামনা
ই
ঈ
উ
- উত্তম নিশ্চিন্তে চলে অধমের সাথে তিনি মধ্যম যিনি চলেন তফাতে
- উপকার যেন মধুর পাত্র, হজম করতে জ্বলে যে গাত্র
- উদয়ের পথে শুনি কার বাণী ভয় নাই ওরে ভয় নাই, নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই
ঊ
ঋ
এ
- এ জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুরি রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি
- এমন অনেক দুঃখ আছে যাকে ভোলার মতো দুঃখ আর নাই
- এই খেয়া চিরদিন চলে নদীর স্রোতে কেহ যায় ঘরে। কেহ আসে ঘর হতে।
ঐ
ও
ঔ
ক
- কর্তব্যের কাছে ভাই বন্ধু কেউ নেই
- কত বড় আমি কহে নকল হিরাটি তাইতো সন্দেহ করি নহ ঠিক খাঁটি
- কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে?
- কীর্তিমানের মৃত্যু নেই
- কীর্তি ও অকীর্তি জগতে থেকে যায়
- কর্মে যাদের নাহি কলঙ্ক জন্ম যেমন হোক। পূণ্য তাদের চরণ পরশে ধন্য এ নরলোক
- কুকুরের কাজ কুকুর করেছে কামড় দিয়েছে পায় তা বলে কুকুরে কামড়ানো কি মানুষের শোভা পায়
- কঠোরতার সঙ্গে কোমলতার সমাবেশ ব্যতীত মনুষ্য চরিত্র সম্পূর্ণতা পায় না
- কালো আর ধলো বাহিরে কেবল ভিতরে সবার সমান রাঙা
- কাঁটা বনের গোলাপই সত্যিকারের গোলাপ
- কার্পণ্য এবং মিতব্যায়িতা এক কথা নয় এই দুইকে এক মনে করা নিতান্তই ভ্রম
- কে লইবে মোর কার্য কহে সন্ধ্যা রবি শুনিয়া জগত রহে নিরুত্তর ছবি মাটির প্রদীপ ছিল সে কহিল স্বামী আমার যেটুকু সাধ্য তা করিব আমি
- কাক কোকিলের একি বর্ণ স্বরে কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন
- কাজের বেলায় কাজী কাজ ফুরালে পাজি
- কাক কালো পিক কালো মিথ্যা ভেদ খোঁজা বসন্ত যেমনি আসে ভেদ যায় বোঝা।
- কেবল পরের হিতে প্রেম লাভ যার মানুষ তারেই বলি মানুষকে আর?
- কেন পান্থ ও ক্ষান্ত হও হেরি দীর্ঘ পথ উদ্যম বিহনে কার পুরে মনরথ
- কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক কে বলে তাহা বহুদূর মানুষের মাঝে স্বর্গ নরক মানুষেতে সুরাসুর।
- কেরোসিন শিখা বলে মাটির প্রদীপে ভাই বলে ডাকো যদি দেবো গলা টিপে হেনকালে গগনেতে উঠিলেন চাঁদা কেরোসিন শিখা বলে এসো মোর দাদা
খ
গ
- গ্রন্থগত বিদ্যা আর পরহস্তে ধন নহে বিদ্যা নহে ধন হলে প্রয়োজন
- গতিই জীবন স্থিতিতে মৃত্যু
- গাইতে গাইতে গায়েন বাজাতে বাজাতে বায়েন
- গাহি সাম্যের গান মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই নহে কিছু মহীয়ান
ঘ
ঙ
চ
- চরিত্র জীবনের অলংকার ও অমূল্য সম্পত্তি
- চন্দ্র কহে বিশ্বে আলো দিয়েছি ছড়ায়ে কলঙ্ক যা আছে তাহা আছে মোর গায়ে
- চকচক করলেই সোনা হয় না
- চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে কি পারে? কি যাতনা বিষে বুঝিবে সে কিসে কভু আশীবিষে দংশেনি যারে
- চোর দোষী বটে কিন্তু কৃপণ ধনী তদপেক্ষা শত গুনে দোষী
ছ
জ
- জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো
- জাল কহে,”পঙ্ক আমি উঠাবো না আর” জেলে কহে, “মাছ তবে পাওয়া হবে ভার
- জীবে প্রেম করে যেই জন সেই জন সেবিছে ঈশ্বর
- জগৎ জুড়িয়া এক জাতি আছে সে জাতির নাম মানুষ জাতি একই পৃথিবীর স্তন্যে লালিত একই রবি শশী মোদের সাথী
- জাতি জীবন হারা অচল অসার পদে পদে বাঁধে তারে জীর্ণ লোক আচার
- জীবনের কাছ থেকে পালানো সহজ তার সঙ্গে লড়ে জয়ী হওয়া কঠিন
- জীবনের সভ্যতার সাজ খোলাই কঠিন পরা সহজ
- জোটে যদি মোটে একটি পয়সা খাদ্য কিনিও ক্ষুধার লাগি জোটে যদি দুটি তাই দিয়ে ফুল কিনে নিও হে অনুরাগী
- জীবনের জন্য মৃত্যু মৃত্যুর জন্য জীবন নয়
- জনগণ নন্দিত একজন সাহসী নেতার কণ্ঠস্বর সহস্র বুলেটের চেয়ে শক্তিশালী
- জাতীয় জীবনে সন্তোষ এবং আকাঙ্ক্ষা দুইয়ের মাত্রা বেড়ে গেলে বিকাশের কারণ ঘটে
ঝ
ঞ
ট
ঠ
ড
ঢ
ণ
ত
- তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইবো না কেন
- তেলা মাথায় তেল দেওয়া মনুষ্য জাতির রোগ
- তুমি বসন্তের কোকিল শীত বর্ষার কেহ নও
- তৃষ্ণার জল যখন আশার অতীত হয় মরীচিকা তখন সহজে ভোলায়
- তোমার পতাকা যারে দাও তারে বহিবার দাও শক্তি
- ত্যাগ ও ভোগ দুয়েরই প্রয়োজন আছে জীবনে’
থ
দ
- দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর
- দুঃখের মতো এত বড় পরশ পাথর আর নেই
- দুর্জন বিদ্বান হইলেও পরিত্যাজ্য
- দ্বার বন্ধ করে দিয়ে ভ্রমটারে রুখি সত্য বলে আমি তবে কোথা দিয়ে ঢুকি
- দণ্ডিতের সাথে দন্ডদাতা কাঁদে যবে সমান আঘাতে সর্বশ্রেষ্ঠ সে বিচার
- দশে মিলি করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ
- দুর্নীতি জাতীয় জীবনে অভিশাপ স্বরূপ
- দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া একটি ধানের শীষের ওপরে একটি শিশির বিন্দু
- দৈন্য যদি আসে আসুক লজ্জা কি বার তাহে?মাথা উঁচু রাখিস সুখের সাথী মুখের পানে যদি নাহি চাহে।ধৈর্য ধরে থাকিস
- দুধ কলায় সমৃদ্ধ সোনার খাঁচা অপেক্ষা, ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ অজানা আকাশ পাখির অনেক প্রিয়
ধ
- ধ্বনিটিরে প্রতিধ্বনি সদা ব্যঙ্গ করে, ধনি- কাছে ঋণী সে যে পাছে ধরা পড়ে
- ধনের মানুষ অপেক্ষা মনের মানুষই বড়
- ধর্মের ঢাক আপনি বাজে
- ধৈর্য ধরো ধৈর্য ধরো বাঁধ বাঁধো বুক সংসারে সহস্র দুঃখ আসিবে আসুক
- ধনী হয়ে গরিবের স্বপ্ন দেখা এক নতুন বিলাসিতা
ন
- নাম মানুষকে বড় করে না, মানুষই নামকে বড় করে তোলে
- নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিঃশ্বাস ওপারেতে সর্ব সুখ আমার বিশ্বাস
- নানান দেশের নানান ভাষা বিনা স্বদেশী ভাষা পুরে কি আশা?
- নীচ যদি উচ্চভাসে সু বুদ্ধি উড়ায়ে হেসে
- নর কহে ধূলিকণা তোর জন্ম মিছে চিরকাল পড়ে রইলো চরণের নিচে ধূলিকণা কহে ভাই কেন কর ঘৃণা তোমার দেহের আমি পরিনাম কিনা
- নির্গুণ স্বজন শ্রেয় পর পর সদা
- নতুনই পুরাতনকে রক্ষা করে থাকে। পুরাতনের মাঝেই নতুনের বাস। নতুন পুরাতন বিচ্ছেদ হলে হয় জীবনের অবসান’
- নদী কভু পান নাহি করে নিজ জল, তরু নাহি খায় নিজ নিজ ফল। গাভী কভু নাহি করে নিজ দুগ্ধ পান? কাষ্ঠ দগ্ধ হয়ে করে পরে অন্ন দান
- নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা
- নিরক্ষরতা দুর্ভাগ্যের প্রসূতি
প
- পুষ্প আপনার জন্য ফোটে না
- প্রয়োজনীয়তাই উদ্ভাবনের জনক
- প্রাণ থাকলেই প্রাণী হয়, কিন্তু মন না থাকলে মানুষ হয় না
- পরের অনিষ্ট চিন্তা করে যেই জন নিজের অনিষ্ট বীজ করে সে বপন
- পাপীকে নয় পাপকে ঘৃণা কর
- পথ পথিকের সৃষ্টি করে না পথিকই পথের সৃষ্টি করে
- পরের কাছে হইবে বড় এ কথা গিয়ে ভুলে। বৃহৎ যেন হইতে পারি নিজের প্রাণ মূলে
- পরের বেদনা সেই বুঝে শুধু যে জন ভুক্তভোগী
- পিতা মাতা গুরুজনে দেব তুল্য জানি যতনে মানিয়া চল তাহাদের বাণী
- পাখিরা আকাশে উড়ে দেখিয়া হিংসায় ।পিপীলিকা বিধাতার কাছে পাখা চায়। বিধাতা দিলেন পাখা দেখো তার ফল ।আগুনে পুড়িয়া মরে পিপীলিকার দল
- প্রকৃত বীর একবারই মরে ভীরুরা মরে বারবার
- প্রতিভা এমন জিনিষ এ যাকে স্পর্শ করে তাকে সজীব করে
- পেঁচা রাষ্ট্র করে দেয় পেলে কোন ছুতা -জানো না আমার সাথে সূর্যের শত্রুতা?
ফ
ব
ভ
- ভোগে নয় ত্যাগেই প্রকৃত সুখ
- ভোগে সুখ নাই ,কর্ম সম্পাদনেই প্রকৃত সুখ
- ভবিষ্যতের ভাবনা ভাবাই জ্ঞানীর কাজ
- ভালো-মন্দ সুখ-দুঃখ অন্ধকার আলো মনে হয় সব নিয়ে এ ধরণী ভালো
- ভূতের ভয় অবিশ্বাসে কাটেনা
ম
- মিথ্যা শুনিনি ভাই এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনো মন্দির কাবা নাই
- মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে হারা শশীর হারা হাসি অন্ধকারেই ফিরে আসে
- মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে মানুষের মাঝে আমি বাচিবারে চাই
- মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারানো পাপ
- মন সজীব রাখিতে হইলে বিস্ময়বোধ জাগ্রত রাখিবে
- মহৎ দেখে কাঁদতে শেখা তবেই কান্না ধন্য হয়
- মঙ্গল করিবার শক্তি ধন, বিলাস ধন নহে
- মানুষকে ভুল করিতে না দিলে মানুষকে শিক্ষা লাভ করিতে দেওয়া হয় না
- মনুষ্য জাতির ওপর আমার যদি প্রীতি থাকে তবে আমি অন্য সুখ চাই না
- মানব সেবার ব্রতে সদারত যেই জন আল্লার প্রিয় বান্দা বলে নম: সেই জন
- মিত্রত্ব সর্বত্রই সুলভ মিত্রত্ব রক্ষা করাই কঠিন
- মুকুট পরা কঠিন ।কিন্তু মুকুট ত্যাগ করা আরো কঠিন
য
- যাহা চাই ভুল করে চাই যাহা পাই তাহা চাই না
- যেমন কর্ম তেমন ফল
- যত বড় হোক ইন্দ্রধনু সে সুদূর আকাশে আঁকা আমি ভালোবাসি মোর ধরণীর প্রজাপতিটির পাখা
- যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই পাইলেও পাইতে পারো অমূল্য রতন
- যে জন দিবসে মনের হরষে
- যে জন দিবসে মনের হরষে জ্বালায় মোমের বাতি। আশু গৃহে তার দেখিবে না আর নিশিথে প্রদীপ বাতি।
- যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা
- যে নৌকা হালের শাসন মানে না তাকে বেসামাল হতেই হয়
- যাহারা এ পৃথিবীতে হয়েছেন ধন্য নিজের জন্য ভাবেনিকো ভেবেছেন পরের জন্য
- যারে তুমি নিচে ফেলো ,সে তোমারে বাঁধিবে যে নীচে /পশ্চাতে রেখেছ যারে, সে তোমারে পশ্চাতে টানিছে
- যৌতুক প্রথা এক সামাজিক ব্যাধি
- যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে তবে একলা চলো একলা চলো রে
- যৌবনে অর্জিত সুখ অল্প কিন্তু সুখের আশা অপরিমিত
- যে স্বভাব গঠনের চেষ্টা করে , চিন্তা কর, সে এবাদত করে
- যত মত তত পথ
- যে নদী হারায় স্রোত চলিতে না পারে সহস্র শৈবাল দাম বাঁধে আসি তারে
- যে সহে সে রহে
- যে সমাজ গতি বিশিষ্ট সে সমাজ উন্নতিশীল
র
- রাত্রে যদি সূর্য শোকে ঝরে অশ্রু ধারা সূর্য নাহি ফেরে ,শুধু ব্যর্থ হয় তারা
- রোম নগরী একদিনে গড়িয়া উঠে নাই
- রাজাকে বধ করিয়া রাজত্ব মেলে না ভাই পৃথিবীকে বশ করিয়াই রাজা হইতে হয়
- রক্ত নয়, রপ্ত হবে। শেষের দিক থেকে ছয় নম্বর লাইনের লাস্ট অক্ষর। এমন মানব জমিন রইলো পতিত আবাদ করলে ফলতো সোনা।
ল
ব
- বিশ্রাম কাজের অঙ্গ একসাথে গাঁথা নয়নের অংশ যেন নয়নের পাতা
- বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চিরকল্যাণকর । অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর
- বিদ্যা বিনয় দান করে । বিনয় দ্বারা জগত বশীভূত হয়
- বন্যেরা বনে সুন্দর ;শিশুরা মাতৃক্রোড়ে
- বিত্ত হতে চিত্ত বড়
- বন্দী যেমন বদ্ধ বিচারকও তেমনি বদ্ধ
- বৈরাগ্য সাধনে মুক্তি, সে আমার নয় অসংখ্য বন্ধন মাঝে মহানন্দময়। লোভিব মুক্তির স্বাদ
- বন্ধু অর্থ দুই মোর সংসারেতে ছিল। দিনু ঋন সেই অর্থ বন্ধু তা চাহিলো। বন্ধুর কাছে সেই অর্থ চাহিবার ফলে। হারালাম বন্ধু অর্থ দুই এক কালে
- বড় যদি হতে চাও ছোট হও তবে
- বার্ধক্য তাহাই যাহা পুরাতনকে, মিথ্যাকে ,মৃতকে আঁকড়িয়া পড়িয়া থাকে
- বিদ্যা যতই বাড়ে, ততই জানা গেল যে কিছুই জানা হলো না
- বুদ্ধি যার বল তার
- বিশ্ব যদি চলে যায় কাঁদিতে কাঁদিতে আমি একা বসে রবো মুক্তি সমাধিতে’
- বড়র পিরিতি বালির বাঁধ
- বই কিনে কেউ কখনো দেউলিয়া হয় না
- বহুমূল্য পরিচ্ছদ রতন ভূষণ নরের মহত্ত্ব নাড়ে করিতে বর্ধন জ্ঞান পরিচ্ছদ আর ধর্ম অলংকার করে মাত্র মানুষের মহত্ব বিস্তার’
- বিদ্যার সাধনা শিষ্যকে নিজে অর্জন করতে হয় গুরু উত্তর সাধক মাত্র
- বেঁচেও মরে যদি মানুষ দোষে মরেও বাঁচে যদি মানুষ ঘোষে
শ
- শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড
- শৈবাল দিঘিরে কহে উচ্চ করি শির লিখে রেখো এক ফোঁটা দিলেম শিশির
- শরীরের নাম মহাশয় যাহা
- শিক্ষাই শক্তি শিক্ষাই মুক্তি
- শীত যদি এসে যায় বসন্ত কোথায় রয়
- শুধু রক্তের সম্বন্ধে আত্মীয়তা হয় না। আত্মায় আত্মায় মিলনেই সৃষ্টি হয় পরম আত্মীয়
ষ
স
- স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল
- সবলের পরিচয় আত্মপ্রসারে, আর দুর্বলের স্বস্তি আত্মগোপনে
- স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ বৃহৎ জগৎ হতে সে কখনো শেখেনি বাঁচিতে
- স্বদেশের উপকারে নেই যার মন কে বলে মানুষ তারে পশু সেই জন
- সুসময় অনেকেই বন্ধু বটে হয় অসময়ে হায় হায় কেউ কারো নয়
- সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে
- সেই ধন্য নরকূলে লোকে যারে নাহি ভুলে মনের মন্দিরে নিত্য সেবে সর্বজন
- সংসার সাগরে দুঃখ তরঙ্গের খেলা আশা তার একমাত্র ভেলা
- স্পষ্টভাষী শত্রু নির্বাক মিত্র অপেক্ষা ভালো
- সততা সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা বা নীতি
- সুজনে সুযশ গায় কুযশ চাপিয়া কুজনে কুরব করে সুরব নাশিয়া
- স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন
হ
য়
ড়
ঢ়
জ্ঞ
- জ্ঞানই শক্তি
- জ্ঞান মানুষের মধ্যে সকলের চেয়ে বড় ঐক্য
- জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট মুক্তি সেখানে অসম্ভব
Conclusion:
Students should focus on writing vabsamprosaron which is undoubtedly a scoring part of their exam. Not only for exam but also for other perspectives of life writing skill is important. If students become efficient in writing then they will overcome the fear of writing in any topic. They will find out their own style of writing and their strength areas in writing. So, we are hopeful that our information regarding vabsamprosaron will come out positively.
FAQs related to Vabsamprosaron (ভাবসম্প্রসারণ):
- What is Vabsamprosaron?
Answer. Vabsamprosaron is a part of composition writing in Bengali language where students have to write detail explanation for the hidden meaning of given lines.
- When do students have to learn vabsamprosaron?
Answer. Students have to learn vabsamprosaron mainly during their secondary education.
